Responsive Ad Slot

Latest

জানা অজানা

Brexit

জানা অজানা

Football

জানা অজানা

America

জানা অজানা

Tech

জানা অজানা

Games

জানা অজানা

VIDEO

জানা অজানা

News By Picture

জানা অজানা

গাড়ী পরিস্কার করার ১২ টি উদ্ভট এবং আজব ট্রিক্স

কোন মন্তব্য নেই

গাড়ী পরিস্কার করার ১২ টি উদ্ভট এবং আজব ট্রিক্স


আমরা আপনাকে এই আর্টিকেলে গাড়ী পরিস্কার করার ১২ টি উদ্ভট এবং আজব ট্রিক্স এর কথা বলব যা আপনি কখন আগে জানতেন না।

 চুলের কন্ডিশানার

আপনার চুলের কন্ডিশানার দিয়ে গাড়ী পরিস্কার করার কথা ভেবেছেন কখনও? চুলের কন্ডিশানার যাতে লানোনিন (lanolin) আছে এটা দিয়ে গাড়ি পরিস্কার করে দেখুন চকচক করবে।

কোলা দিয়ে উইন্ড শিল্ড পরিস্কার করুন

অনেক দিন  পর যখন বৃষ্টি হয় তখন উইন্ড শিল্ডেএ ময়লা দিয়ে একটা মেস হয়। তখন গ্লাসের উপর কোলা ঢেলে দিন । কোলার বাবল উইন্ড সিল্ডের সব  ময়লা নিয়ে যাবে। এবার টাওয়েল দিয়ে মুছে দিন ।
শুধু মনে রাখবেন যে স্টিকি কোলা যেন লেগে না থাকে।

ভদকা দিয়ে পরিস্কার

আপনি যখন উইন্ড সিল্ড রিজারভার রিফিল করেন তখন ভদকা দিয়ে এই ওয়াসিং ফ্লুইড তৈরি করেন । ৩ কাপ ভদকা আর ৪ কাপ পানি আর এর সাথে ২ চা চামচ ডিস ওয়াসিং লিকুইড,ডিটা রজেন্ট মিশিয়ে নিন। ক্যাপটি ভালভাবে লাগিয়ে ঝাকিয়ে নিন।
এরপর রিজারভারে যতটুকু লাগে দিয়ে দিন।

 ক্লিনার গাড়ির লাইট শাইনি করতে

আপনার গাড়ীর হেড লাইট পলিশ রাখুন আপনার নিরাপত্তার জন্যই। আর এজন্যই জানালার ক্লিনার দিয়ে নরম কাপড়ের সাহায্যে  খুব ভাল করে ঘষুন।

বেবি ওয়াইপস (baby wipes)

 গাড়ির উইন্ড শিল্ড  বেবি ওয়াইপস (baby wipes) দিয়ে পরিস্কার করুন। খুব সহজেই গাড়ি পরিস্কার হয়ে যাবে। অনেক সহজ বুদ্ধি না?

Mask দিয়ে উইন্ড শিল্ড পরিস্কার

আপনার উইন্ড শিল্ডের রিজারভার যদি শুন্য থাকে আপনি mask দিয়ে উইন্ড শিল্ড পরিস্কার করে দেখুন  ঝকঝকে হয়ে উঠবে।

গাড়ীড় ব্লেড পরিস্কার করুন

 

যদি আপনার উইইন্ড শিল্ডের ব্লেড ময়লা হয়  এটি আপনার গ্লাস পরিস্কার না করে বরং এর সাথে আটকে যাবে। ১/৪ কাপ এমোনিয়া ও ১ কোয়ার্ট পানি মিশ্রিত করে এই মিশ্রনে নরম কাপড় ভিজিয়ে আস্তে আস্তে দুই দিকেই পরিস্কার করুন।
এরপর শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন।
এই একই মিশ্রন গাড়িতে রেখে দিন। গাড়ির জানালা পরিস্কার করতে বা উইন্ড শিল্ড পরিস্কার করতে স্পঞ্জ দিয়ে এই মিশ্রনের  সাহায্যে পরিস্কার করুন ও নরম শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন।

বেকিং সোডা দিয়ে গাড়ি পরিস্কার




গ্যালন সাইজের পাত্রে ১/৪ কাপ বেকিং সোডা ও ১/৪ কাপ ডিস ওয়াসিং লিকুইড এর মিস্রন  এ যথেষ্ট পরিমান পানি দিন। এবার পাত্র ভাল ভাবে ঝাকিয়ে নিন। গাড়ির পরিস্কারের সময় ১ কাপ এই মিশ্রন ২ গ্যালন পানিতে মিশিয়ে নিন। গরম পানিতে মিশাবেন। তো হয়ে গেল আপনার ঘরে তৈরি গাড়ি পরিস্কারের সল্যুসান। গাড়ির দাম বেশী হতে পারে কিন্তু পরিষ্কার করতে দাম বেশী লাগে না।

রাস্তার তৈলাক্ত ময়লা দূর করতে

গ্রামের দিকে রাস্তায় অনে ক সময় ধুলার প্রকপ থেকে রক্ষা পেতে তেল মিস্ত্রিত স্প্রে করা হয়। আর এতে গাড়ির ইউন্ড সিলদ তেলেতেল ময়লায় ভরে যায়। এটি দূর করতে স্পিরকেল ক্রিম দিয়ে প্রথমে পরিস্কার করে এরপর সাবানের পানি দিতে ভালভাবে পরিস্কার করুন।

কেরোসিনে অবাক করা পরিস্কারের উপায়


১ কাঁপ কেরোসিনের সাথে ৩ গ্যালন পানির সাথে মিশিয়ে এই মিস্রন দিয়ে গাড়ি পরিস্কার করুন। এটি করার আগে আপনার গারিতে স্প্রে করতে হবে না।  স্প্রে  যখন শেষ হবে তখন গাড়ি মুছে ফেলুন। এরপর যখন বৃষ্টি হবে বৃষ্টির পানিতে গাড়ি ধুয়ে নিবেন দেখবেন গাড়িতে ময়লা থাকবে না।

আপনার গাড়ির তাপমাত্রা দেখে পরিস্কার করুন


 গাড়ি ড্রাইভিং শেষে, আপনার গাড়ি যখন গরম থাকে থাকবে,  যখন আপনি ড্রাইভিং শেষ করলেন ঠিক সেই সময় তখন গাড়ি পরিস্কার  করুন। অথবা সূর্যের আলোতে যখন পারকিং করেছেন তখন  গাড়ী পরিস্কার করবেন।
এতে গাড়ি ভালভাবে পরিস্কার হবে।

এয়ার ড্রাইং এড়িয়ে চলুন


গাড়ি পরিস্কার করার পর এয়ার  ড্রাইং  দিলে গাড়িতে ওয়াটার  মার্ক পড়ে যেতে পারে তাই সবচেয়ে ভাল হল নরম টেরি কাপর ও এর সাথে স্পঞ্জ দিয়ে পানি শুকিয়ে নেয়া।

গাড়ির ব্রেক ফেল হলে করণীয়

কোন মন্তব্য নেই



গাড়ির ব্রেক ফেল হলে করণীয়


ব্রেক ফেল মানেই কি ভয় পেতে হবে? আসলেই কি ব্যাপার টা এতোখানি ভয়ের? একটু সতর্ক থাকলেই বিষয়টি সহজে মোকাবিলা করা যায়। প্রথমেই মাথায় রাখুন, গাড়ি ব্রেক ফেল হল অতি সাধারণ একটি সমস্যা।
● প্রথমেই উদ্বিগ্ন হওয়া বন্ধ করুন। মাথা ঠাণ্ডা করে ফেলুন সবার আগে।
● এর পরে অ্যাকসিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিন। গাড়িতে ক্রুজ কন্ট্রোল থাকলে, সেটি বন্ধ করুন।
● ব্রেকে প্রেসার কম মনে হলে বারে বারে পাম্প করতে থাকুন।
● গাড়ির গিয়ার একেবারে নামিয়ে আনুন। এতে গাড়ির গতি কমবে। তবে গিয়ার কমান ধীরে ধীরে। এর পরে হ্যান্ড ব্রেক ব্যবহার করুন।
● রাস্তা যদি চওড়া এবং ফাঁকা থাকে, ওই কম গতিতে গাড়ি এঁকেবেঁকে চালান। এতে গতি আরও কমবে। তবে বেশি গতিতে এ কাজ করতে যাবেন না।
● এইভাবে গতি অনেকটা কমে এলে পুকুর, নদী বা ব্রিজ এড়িয়ে বালি বা ঝোপের মতো কোথাও গাড়িটি ভিড়িয়ে দিন।
● অবশ্যই সিট বেল্ট বেঁধে গাড়ি চালানো শুরু করবেন। আর ব্রেক ফেল করলে যত বেশি সম্ভব হর্ন দিন।
● ৪ টি ইন্ডিকেটর বা ইমার্জিন্সি লাইট অন করে দিন যাতে মানুষ বুঝতে পারে আপনি সমস্যায় আছেন।

Redmi Note 9 pro & Note 9 pro Max

1 টি মন্তব্য
Redmi Note 9 pro & Note 9 pro Max বাংলা রিভিউ | এ যেন ছাগলের দামে হাতি!!!

শাওমি তাদের নোট সিরিজের রেডমি নোট ৯ প্রো এবং নোট ৯ প্রো ম্যাক্স নামে দুটি স্মার্টফোন উন্মোচন করে ফেলেছে। আর এই দুটি স্মার্টফোন বর্তমানে ইন্ডিয়ার মার্কেটে পাওয়া গেলেও পরবর্তীতে আমরা বাংলাদেশের মার্কেটে ও এই ফোন গুলো কে দেখতে পারবো।
তো চলুন আজকের পোস্টে জেনে ফেলি কি থাকছে এই দুটি স্মার্টফোনের মধ্যে আর কত দামেই বা লঞ্চ করা হয়েছে নোট ৯ প্রো এবং নোট ৯ প্রো ম্যাক্স কে।




তো প্রথমেই শুরু করছি রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স স্মার্টফোনটি কে দিয়ে এই ফোনটির ডিসপ্লে হিসাবে ৬.৬৭ ইঞ্চ একটি আইপিএস এলসিডি প্যানেলের ফুল এইচডি প্লাস রেজুলেশনের পাঞ্চ হোল কাটাউট ডিসপ্লের দেখা আমরা পেয়ে যাব।
আর এই পাঞ্চ হোল কাটাউট এর ডিজাইন টা অনেকটাই বর্তমানে লঞ্চ হুয়া স্যামসাং গ্যালাক্সি S20 আল্ট্রা এর মতই তার সাথে রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স এর ডিসপ্লের বিশেষত্ব হচ্ছে গিয়ে এর প্রটেস্ট আট ডিসপ্লেটি।
আর এই ডিসপ্লের উপরে থাকছে গরিল্লা গ্লাস ৫ এর প্রটেকশন আর এই ফোনের ব্যাক প্যানেলেও গরিলা গ্লাস ৫ এর প্রটেক্ট আরো একটি ভাল দিক হচ্ছে রিয়ার প্যানেলে যে ক্যামেরা বাম্প রয়েছে সেখানেও গরিল্লা গ্লাস ৫ এর প্রটেকশন দিয়েছে শাওমি। তো ফুললি গ্লাস এবং প্লাস্টিকের তৈরি এই ফোন গুলোর ডিজাইনগুলো কিন্তু বেশ চমৎকার।
আর রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স এর পারফরম্যান্স আই মিন চিপসেট হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন 720G এই প্রসেসর টিকে মূলত রিসেন্টলি লঞ্চ করেছে কোয়ালকম আর রিয়েলমির ৬ সিরিজের স্মার্টফোন গুলোতেও আমরা এই প্রসেসরটি কে দেখেছি।
৮ ন্যানোমিটার এ বিল্ট করা সর্বোচ্চ 2.23 GHz এ ক্লক করা এই প্রসেসরটির জিপিও হিসেবে থাকছে Adreno 618 তো বুঝতেই পারছেন নর্মাল কিংবা হেব্বি গেমিংএও বেশ ভালোই পারফরম্যান্স দিতে প্রস্তুত রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স।

তো এবার ক্যামেরা সেকশন সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক হুয়াওয়ে মেট ২০ প্রো এর থেকে হালকা কিছু টা কপি করে নোট ৯ সিরিজে ব্যবহার করা হয়েছে, আর এখানে স্কয়ার শেপ এ ক্যামেরা বাম্প আমরা দেখতে পাবো।
যেখানে কিনা মেইন ক্যামেরা হিসেবে থাকছে ৬৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সেন্সর সেইসাথে ৮ মেগাপিক্সেল এর আল্ট্রা হোয়াইট লেন্স এবং ৫ মেগাপিক্সেল এর মাইক্রো এবং সর্বশেষ ২ মেগাপিক্সেল এর একটি ডিপ সেন্সর ও রয়েছে রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স স্মার্টফোন টির মধ্যে।
আর সেলফি ক্যামেরা হিসেবে শাওমি তাদের নোট সিরিজ এর সকল ফোনগুলোর মধ্যে এই ফোনটিতে সবথেকে হাই রেজুলেশনের সেলফি ক্যামেরা ব্যবহার করেছে আর সেটা হচ্ছে গিয়া ৩২ মেগাপিক্সেল এর।
ক্যামেরা কিসের কথা বলতে গেলে ফোরকে রেকর্ডিং জিআইএস এর সাপোর্ট এবং সুপার স্লো মোশনের ফিচারস ও থাকছে এই ফোনটির মধ্যে।


আর পাওয়ার ব্যাকআপ দেয়ার জন্য এতদিন আমরা রেডমি নোট সিরিজে ৪০০০ কিংবা ৪৫০০ এম্পিয়ার ব্যাটারী আমরা সাধারণত দেখেছি। কিন্তু শাওমি এবার তাদের সব থেকে বড় আকর্ষণীয় আপডেট এনেছে এই ব্যাটারি সেগমেন্টে ৫০২০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারীর সাথে ৩৩ ওয়ার্ডের ফাস্ট চার্জিং ও আমরা দেখতে পাব রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স এর মধ্যে।
আর বক্সের মধ্যে পেয়ে যাবেন ৩৩ ওয়ার্ডের সেই ফার্স্ট চার্জারটি।তো অনায়াসে এক থেকে দেড় দিনের মতো পাওয়ার ব্যাকআপ পাওয়া যেতে পারে রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স স্মার্টফোনের মধ্যে থেকে,
আর ফোনটির অন্যান্য সব বিশেষ ফিচার হচ্ছে গিয়ে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার আর আই আর ব্লাস্টার ব্লুটুথ ফাইভ পয়েন্ট ওয়ান এর সাপোর্ট ইত্যাদি ইত্যাদি।
সো বন্ধুরা রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স এরপরে এবার রেডমি নোট ৯ প্রো এর পালা নোট ৯ প্রো স্মার্টফোনটি ও অবিকল সেম কনফিগারে পাবেন , যেমনটা উপরে নোট ৯ প্রো ম্যাক্সি আমরা তখন দেখলাম।
তবে তারপরও কিছু কিছু পার্থক্য আছে সেগুলো আমি তুলে ধরছি ক্যামেরা ডিপার্টমেন্টে ৬৪ মেগাপিক্সেল এর বদলে ৪৮ মেগাপিক্সেল এর নতুন একটি সেন্সর কে ইউজ করেছে শাওমি তাদের রেডমি নোট ৯ প্রো স্মার্টফোন এর মধ্যে।
আর সেই সাথে সেলফি ক্যামেরা হিসেবেও সিক্সটিন মেগাপিক্সেলের এর সেলফি ক্যামেরা ইউজ করা হয়েছে এই স্মার্টফোনের মধ্যে, যেখানে কিনা এর ম্যাক্স ভার্সনে আমরা দেখেছি ৩২ মেগাপিক্সেলের এর সেলফি ক্যামেরা।
আর ব্যাটারি ক্যাপাসিটি সেম রাখলেও ফাস্ট চার্জিং এর স্পিড টা কিছুটা কমানো হয়েছে অর্থাৎ ১৮ ওয়ার্ডের ফাস্ট চার্জিং ফিচারস আমরা দেখতে পাবো। তাছাড়াও অন্যান্য যে সব ফিচার রয়েছে ঠিক অবিকল সেই একই কনফিগারেশন দেখা মিলবে রেডমি ৯ প্রো ম্যাক্স স্মার্টফোনের মধ্যে।
তবে এখানে রেডমি নোট ৯ প্রো স্মার্টফোনটির মধ্যে আমরা লক্ষ্য করছি সর্বনিম্ন ৪-৬৪ জিবি ইউজ করেছে এবং ৬-৬৪ ভার্সনটি কে স্কিপ করে তারা ৬-১২৮ জিবি ভার্শন টা রেখেছে নোট ৯ প্রো স্মার্টফোনটি মধ্যে।
অন্যদিকে রেডমি নোট নাইন প্রো ম্যাক্স স্মার্টফোন টির মধ্যে আমরা দেখতে পাব ৬-৬৪ ৬-১২৮ এবং ৭+১২৮ জিবির ভার্শন আর এখানে সব থেকে প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে গিয়ে যেটা আমরা সবসময় চেয়ে থাকি ডেডিকেটেড মাইক্রোএসডি কার্ড স্লট অর্থাৎ দুটি সিম কার্ডের সাথে একটি মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করা সম্ভব হবে এই দুটি স্মার্ট ফোনের মধ্যেই।
redmi note 9 pro in India;
4 GB RAM+ 64 GB storage- Rs.12,999
6 GB RAM+ 128 GB storage- Rs.15,999

redmi note 9 pro Max price in India
6 GB RAM+ 64 GB storage- Rs.14,999
6 GB RAM+ 128 GB storage- Rs.16,999
8 GB RAM+ 128 GB storage- Rs.18,999

তো এগুলো ইন্ডিয়ান প্রাইস তো আপনারা চাইলে এগুলোকে আপনারা বাংলাদেশি টাকায় কনভার্ট করেও দেখতে পারেন, তবে সবথেকে বড় সমস্যা হল বাংলাদেশ অফিশিয়ালি এই ফোন গুলো আসলে ২২ থেকে ২৮ হাজার টাকার মত দাম রাখা হতে পারে।

ফোনটি রিভিউ কেমন লিখলাম জানি না, ভালো লিখি আর খারাপ লিখি প্লিজ একটা লাইক দিয়ে সাপোর্ট করবেন, আর আপনি নেক্সট কোন ফোনের রিভিউ চাচ্ছেন তা কমেন্ট বক্সে অবশ্যই উল্লেখ করুন।


গেজেট বিডিতে আনঅফিসিয়ালি শাওমি রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স ৬-১২৮ জিবি ভেরিয়েন্ট পাওয়া যাচ্ছে ১৯,৬০০ টাকায় অর্ডার করতে অথবা বিস্তারিত জানতে ফোন করুন; ০১৮৬৫৭৩৩২৪০

তো আজকের মত এই পর্যন্তই সামনে আরও ভাল কিছু নিয়েই দেখা হবে ইনশাআল্লাহ ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকুন নিজের খেয়াল রাখুন ধন্যবাদ।

সম্পর্ক নষ্ট না করেই পাওনা টাকা উদ্ধার করার ৫ কৌশল

কোন মন্তব্য নেই


সম্পর্ক নষ্ট না করেই পাওনা টাকা উদ্ধার করার ৫ কৌশল


কাছের মানুষ বা পরিচিত জনদের টাকা ধার দিয়ে বিপাকে পড়তে হয় কমবেশি সবাইকেই। দিনের পর দিন পেরিয়ে যায়, টাকাটি ফেরত পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা দেখা যায় না। 

অন্যদিকে লজ্জায় মুখ ফুটে টাকা চাইতে পারেন না অনেকেই। অনেক ক্ষেত্রেই পাওনা টাকা চাইতে গেলে সম্পর্কটাই উল্টো নষ্ট হয়ে যায়।
কি করবেন এমন সমস্যায়? থাকল কিছু টিপস।

সরাসরি চাইবার বিকল্প নেই

অর্থের ক্ষেত্রে অহেতুক লজ্জা পেলে চলবে না, তাই পাওনা টাকা ফিরে না পেলে নিজ থেকেই চান। তাকে বুঝিয়ে বলুন যে টাকাটি আপনার খুব প্রয়োজন, না হলে কখনোই চাইতেন না। বাস্তবেই সুহৃদ হলে তিনি সমস্যাটি বুঝবেন ও টাকা ফেরত দেবেন।
কাছের কারো সাহায্য নিন

কয়েকবার বলাতেও যদি কাজ না হয়, তাহলে এমন কারো কাছে বলুন যিনি ওই ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ। অনেক ক্ষেত্রেই এতে কাজ হয়। পরিবারের মানুষ বা ঘনিষ্ঠ কেউ জেনে গেলে ইচ্ছা না থাকলেও টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হয় অনেকে।

অর্থের বিনিময়ে কাজ

এমন যদি হয় যে মানুষটি টাকা ফেরত দিতে পারছেন না বা দিতে চাইছেন না, সে ক্ষেত্রে ভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নিন। এমন কোনো কাজে মানুষটির সাহায্য নিন, যে কাজটি টাকার বিনিময়ে করাতে হয়। এতে আপনার পাওনাও শোধ হবে আর সম্পর্কও ভালো থাকবে।

প্রয়োজনীয় জিনিসের বিনিময়

যদি তিনি কিছুতেই অর্থ ফেরত দিতে না পারেন আর আপনার খুবই জরুরি প্রয়োজন হয়, তাহলে তার কাছ থেকে নগদ অর্থের বদলে এমন কিছু নিন যা আপনার প্রয়োজন। এতে তার ওপর বেশি চাপ পড়বে না আর আপনার প্রয়োজনও মিটবে।

কিস্তি ব্যবস্থা

তাকে বলুন একসাথে টাকাটি ফেরত দিতে না পারলে ধাপে ধাপে দিতে। দুজনে মিলে একটি কিস্তির ব্যবস্থা করুন এবং আস্তে আস্তে পাওনা টাকা উদ্ধার করুন। একেবারেই না পাওয়ার চেয়ে কিছু টাকা ফিরে পাওয়া উত্তম।

ধারকর্জ সম্পর্ক নষ্ট করে। তাই কাউকে টাকা ধার দেওয়ার সময় এমন পরিমাণই ধার দিন, যা ফিরে না পেলেও আপনার খুব একটা অসুবিধা হবে না।





দ্রুত টাইপ শেখার সহজ কৌশল

কোন মন্তব্য নেই


দ্রুত টাইপ শেখার সহজ কৌশল





দ্রুত টাইপ করতে পারাটা এখন একটি দক্ষতা। হালে এ দক্ষতার কদর রয়েছে। দ্রুত টাইপ করতে না পারায় অনেক সময়ের অপচয় হয়। 

সংক্ষেপে যদি দ্রুত টাইপ করার ‘গোপন রহস্য’ প্রকাশ করতে বলা হয়, তবে মনে রাখতে হবে যে এর জন্য আসলে তেমন কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই। তবে কিছু পথ আছে, যার মাধ্যমে টাইপ করার দক্ষতাকে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে বাড়িয়ে নেওয়া যায়। 

১. আরামদায়ক জায়গা: 

দ্রুত টাইপ করার জন্য চাই উপযোগী ও স্বস্তিকর জায়গা। খোলামেলা ও আরামদায়ক জায়গা হলে দ্রুত টাইপ করতে সুবিধা হয়। ল্যাপটপে বা কিবোর্ড নিয়ে দ্রুত টাইপ করতে গেলে তা কোলের ওপর রাখার চেয়ে টেবিলের ওপর রেখে করলে দ্রুত কাজ হবে। 

২. ঠিক হয়ে বসা: 

দ্রুত টাইপ করার জন্য ঠিক হয়ে বসা জরুরি। সোজা হয়ে বসে কবজি যাতে কিবোর্ড বরাবর থাকে, এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এতে আঙুল কিগুলো ঠিকমতো চালাতে পারবেন। বেশি ঝুঁকে টাইপ না করাই ভালো। আরামদায়ক উচ্চতায় বসে টাইপ করলে দ্রুত টাইপ করা যাবে। 

৩. হাত সঠিক স্থানে রাখুন:

 কিবোর্ডের ওপর ঠিকমতো হাত না রাখার ফলে দ্রুত টাইপ করা যায় না। ভুলভাবে কিবোর্ডের ওপর হাত রাখার ভুলটিই বেশি দেখা যায়। তাই কিবোর্ডে আঙুল রাখার নিয়মটি মনে রাখতে পারেন। বাঁ হাতের তর্জনীতে রাখুন ‘এফ’ কি, মধ্যমাতে ‘ডি’, অনামিকাতে ‘এস’, কড়ে আঙুলে ‘এ’। 

ডান হাতের তর্জনী রাখুন ‘জে’, মধ্যমাতে ‘কে’, অনামিকাতে ‘এল’ ও কড়ে আঙুল রাখুন ‘সেমিকোলন’ কিতে। বাঁ ও ডান হাতের বৃদ্ধা আঙুল রাখুন স্পেস বারে। কিবোর্ড ব্যবহার করে দ্রুত টাইপ করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। 

৪. অনুশীলন শুরু: 

আঙুল ঠিকমতো রাখার পর বিভিন্ন শব্দ টাইপ করতে থাকুন। অনুশীলন চালিয়ে যান। শুরুতে যে কিগুলোতে আঙুল রেখেছেন, তা চেপে টাইপ শুরু করুন। ‘এএসডিএফ’ এরপর স্পেস দিয়ে ‘জেকেএল; ’ এরপর বড় হাতের অক্ষরে এ অক্ষরগুলো টাইপ করার চেষ্টা করুন। 

এরপর নিচের সারির কিগুলোতে আঙুল রেখে এই কিগুলো টাইপ করুন। একই সঙ্গে ওপরের সারিতে আঙুল রেখে ওই কিগুলো টাইপ করার চেষ্টা করুন। এবার কিবোর্ডের দিকে না তাকিয়েই কিগুলো চেপে টাইপ করার চেষ্টা করতে পারেন। 

৫. টাচ টাইপিং শেখা: 

শুরুতে টাচ টাইপিংয়ের দক্ষতা খুব কঠিন মনে হতে পারে। কিন্তু একবার দক্ষ হয়ে গেলে টাচপ্যাড ব্যবহার করে সবচেয়ে দ্রুত টাইপ করা যায়। টাচ টাইপ শিখতে খুব ধীরে কিবোর্ডের দিকে না তাকিয়ে অনুশীলন শুরু করুন। ধীরে ধীরে আপনার টাইপের গতি বাড়ান। শুরুতে কঠিন মনে হলেও লেগে থাকুন।

 ধীরে ধীরে দ্রুত টাইপ শিখে যাবেন। ৬. অনুশীলন চালিয়ে যান: দ্রুত টাইপ শেখার জন্য অনুশীলনের বিকল্প নেই। যত টাইপ করবেন, তত দ্রুত ও নির্ভুল টাইপ করা শিখে যাবেন। তবে এ জন্য ধৈর্য থাকতে হবে।









© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
made with by SaHaLoM Pro