কে আগে জানিয়েছে মহাবিশ্ব সৃষ্টির আদি রহস্য? কোরআন নাকি বিজ্ঞান?
বিগত ৪০/৫০বছর আগে আমরা মোটামুটি পৃথিবীর বাইরের জগৎ সম্বন্ধে একটি পরিষ্কার ধারণা লাভ করেছি। জেনেছি, এই পৃথিবীর বাইরের অনন্ত মহাবিশ্বের খুটিনাটি অনেক কিছুই। সেই সাথে মহাবিশ্বের বিভিন্ন বিষয় বস্তু নিয়ে অনেক স্টাডি করে এই মহাবিশ্বের বয়স, দূরত্ব, সৃষ্টির আদি রহস্য, আমাদের পৃথীবির বয়স, পৃথীবি সৃষ্টির রহস্য, সূর্যের যত রহস্য ইত্যাদি অনেক অমিমাংসীত প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেছে।
আরো অনেক কিছুই জানার বাকী আছে। বর্তমানে বিজ্ঞানের সাহায্যে যদিও বা মানুষ অনেক কিছুই জেনে বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে গেছে কিন্তু তারপরেও জানার বাকী আছে অনেক অনেক কিছুই। যতটুকু জানা গেছে তা মহাসাগরের সমস্ত পানির একফোটা পরিমাণও নয়। তবে আরো বিস্ময়ে বিমুঢ় হওয়ার মত বিষয় হল পবিত্র কোরআন এই বিষয় গুলো জানিয়েছে আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে।
যদিও বা মানুষ কোরআনের বিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট আয়াত গুলোর মর্মার্থ যথাযথ অনুধাবন করতে পারে নি কিন্তু দিন দিন বিজ্ঞানের যে মহা সাফল্যের জয়গান চলছে তাতে পবিত্র কোরআনের মহিমা সাগরের তলদেশে ঝিনুকে লুকায়িত মুক্তোর আত্মপ্রকাশের ন্যয় প্রকাশ হতে চলেছে। বিস্তারিত ভিডিওতে।
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন