Responsive Ad Slot

ইলেকট্রনিক রিভিউ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ইলেকট্রনিক রিভিউ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রান্না করতে ইলেকট্রিক চুলা ।

কোন মন্তব্য নেই

সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৯


রান্না করতে ইলেকট্রিক চুলা। 



জেনে নিন দরদাম আর প্রাপ্তিস্থানের খোঁজ।
আজ গ্যাস নেই তো কাল গ্যাসের চুলা ঠিক নেই অথবা কোথাও পাইপলাইনের মেরামত হচ্ছে তাই গ্যাস সরবরাহ বন্ধ।

গ্যাস সমস্যা নেই

সকালে ঘুম থেকে উঠেই গৃহিনী রান্না ঘরে গিয়ে যদি দেখেন পর্যাপ্ত গ্যাসের অভাবে রান্না করা যাচ্ছে না, তখন আর চিন্তার অন্ত থাকে না। প্রযুক্তির এই যুগে এসব ছোটখাটো বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তার করারও কোনো কারণ নেই। গ্যাস নেই তো কি হয়েছে, তাই বলে তো রান্না বন্ধ হয়ে থাকবে না। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে ঘরে আনতে পারেন ইলেকট্রিক চুলা।

বাজারে যত ইলেকট্রিক চুলা
ব্র্র্যান্ড ও ননব্র্র্যান্ডের বিভিন্ন রকম চুলা পাওয়া যায়। এরমধ্যে ধরন রয়েছে দুটি। সাধারণ ইলেকট্রিক চুলাগুলো বৈদ্যুতিক সংযোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গরম হতে শুরু করে। আর ইনডাকটিভ চুলাগুলো পাত্রের স্পর্শ পেলে গরম হতে শুরু করে।

বাজারে সচরাচর কনকা, মিয়াকো, কনিকা, নোভা, মেগাসহ বেশ কিছু চায়নিজ ইলেকট্রিক চুলা পাওয়া যায়।

ইলেকট্রিক চুলায় রান্নার পাত্র
সাধারণ ইলেকট্রিক চুলায় যে কোনো ধরনের পাতিল ব্যবহার করা যায়। তবে ইনডাকটিভ ইলেকট্রিক চুলায় স্টেইনলেস স্টিলের বাসন-কোসন ব্যবহার করতে হবে। আর পাত্রের নিচের অংশ হতে হবে সমান ও সমতল।

ইলেকট্রিক চুলাগুলো সাধারণত ৮শ’ থেকে ২ হাজার ওয়াটের হয়ে থাকে। গুলিস্তানের এটিএম ইলেকট্রনিক্স’য়ের সুজন মাহমুদ জানান, ইলেকট্রিক চুলা থেকে কোনো ধরনের কালো ধোয়া বের হয় না, ফলে চুলাগুলো পরিবেশ বান্ধব।

দরদাম
রাজধানীর গুলিস্তানে স্টেডিয়াম মার্কেট, নিউ মার্কেট, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, বসুন্ধরা সিটি শপিং সেন্টারসহ ইলেক্ট্রনিক্সের দোকান ও বিক্রয়কেন্দ্রগুলোতে পাওয়া যাবে।

মেরামত

চুলা মেরামত করার বিভিন্ন রকম যন্ত্রও পেয়ে যাবেন এসব বিক্রয়কেন্দ্রে। নষ্ট হয়ে যাওয়া বা যান্ত্রিক ত্রুটিযুক্ত চুলাগুলোও সার্ভিসিং করা হয় এসব জায়গায়।

ব্র্যান্ড বা নন ব্র্যান্ডের ইলেকট্রিক চুলা মান ভেদে বর্তমান বাজারে আড়াই হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

নতুন প্রেশার কুকার কেনার আগে ।

কোন মন্তব্য নেই

নতুন প্রেশার কুকার কেনার আগে



বাজারে বিভিন্ন মান ও আকারের প্রশার কুকার রয়েছে। পরিবারের সদস্য সংখ্যা ছাড়াও বিভিন্ন বিষয় মাথায় রাখলে সঠিক পণ্যটি কিনতে পারবেন।

ভারতের ‘ইউনাইটেড পেশার কুকার’ ব্র্যান্ডের সভাপতি মো. নওশাহ এমনই কিছু বিষয়ের প্রতি নজর দিতে বলেছেন যা খেয়াল রাখলে সঠিক প্রেশার কুকার কিনতে সুবিধা হবে।

আকার: 

প্রেশার কুকার পূর্ণ করে খাবার রান্না করা হয় না। এক তৃতীয়াংশ ভর্তি করেই খাবার রান্না করা হয়। তাই প্রতিদিন কী পরিমাণ রান্না করতে হয়, পরিবারের সদস্য কয়জন- এসব বিষয় মাথায় রেখে প্রেশার কুকার বড় না মাঝারি কিনবেন সেটা বিবেচনা করা উচিত।

ভার ও পুরুত্ব: 

প্রেশার কুকার মোটা দেখাতে সাধারণত ভারী হাতল ব্যবহার করা হয়। তাই সঠিক পুরুত্বের প্রেশার কুকার কেনার জন্য অবশ্যই মোটা অ্যালুমিনিয়াম বা পুরু স্টিলের তৈরি কিনা তা দেখে নিন।

দুর্ঘটনা এড়াতে প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য ৩.২৫ মি.মি
. পুরুত্বের প্রেশার কুকার কেনা উচিত।

প্রেশার নির্দেশক:  

যখন নতুন প্রেশার কুকার কিনতে যাবেন তখন খেয়াল করুন তাতে ‘প্রেশার ইন্ডিকেইটর’ আছে কিনা। না থাকলেও প্রেশার মার্কার বা ‘পপ-আপ ইন্ডিকেইটর’ থাকার কথা। আধুনিক প্রেশার কুকারে এরকম সুবিধা থাকে যা প্রেশার পরিমাপ করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি প্রেশার দ্রুত কমানোর জন্য বোতাম থাকাও আবশ্যক।

ফ্লোট বা স্প্রিং ভ্যাল্ভ:  

প্রেশার কুকারের ভাপ উপর দিয়ে বের হওয়ার সময় যে ছিপিটা উপরে উঠে শিস দেয়, সেটাই স্প্রিং ভ্যাল্ভ। এই শিস ধ্বনি রান্নাঘরের জন্য মধুর হলেও রান্নার গন্ধ ও আওয়াজ বাসায় আসা অতিথির জন্য বিরক্তিকর হতে পারে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন প্রেশার কুকারগুলোতে রয়েছে প্রেশার নিয়ন্ত্রণের কৌশল। যা শিসের শব্দ কমায় ও কম শক্তি খরচ করে।

প্রেশার নিয়ন্ত্রক: 

নতুন মডেলের প্রেশার কুকারে বাষ্পের চাপ নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি থাকে। তাই যে খাবার তৈরিতে বেশি বাষ্পের চাপ লাগে যেমন- মটরজাতীয় খাবার, এগুলোর জন্য বেশি বাষ্পের চাপ দিতে পারেন। আবার কম প্রেশারে রান্নার জন্য অল্প মাত্রার প্রেশারে রান্না করা যায়।

ইনভার্টার নাকি নন–ইনভার্টার এসি

কোন মন্তব্য নেই


ইনভার্টার নাকি নন–ইনভার্টার এসি


পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী বাসার জন্য নিতে পারেন ইনভার্টার বা নন–ইভার্টার প্রযুক্তির এসি। ছবি: স্মার্ট সময়একটু গরম বেশি পড়লেই মনে হয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি (এয়ারকন্ডিশনার) কেনার কথা। বাজারে এখন ইনভার্টার ও নন–ইভার্টার প্রযুক্তির এসি পাবেন।

ইনভার্টার প্রযুক্তিতে এসি প্রথমে পূর্ণ শক্তিতে চালু হয়। পরে ঘরের আরামদায়ক তাপমাত্রা ঠিক রেখে এসিটি শক্তি খরচ কমিয়ে নিয়ে আসে। এভাবে কম শক্তিতে চলার কারণে কম বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ কমে আসে।


অন্যদিকে নন-ইনভার্টার প্রযুক্তির এসি ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে শুধু অন-অফ হওয়ার মাধ্যমে। অর্থাৎ এসি পূর্ণ শক্তিতে চালু হওয়ার পর ঘরের তাপমাত্রা আরামদায়ক অবস্থায় এলে এসির কমপ্রেসর বন্ধ হয়ে যায়। যখন ঘরের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়, তখন আবার চালু হয়। এভাবে বারবার এসি চালু ও বন্ধ হওয়ার কারণে এসি বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে, যার কারণে বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়।

ইনভার্টার এসির বড় সুবিধা হচ্ছে ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর মোটরটি প্রয়োজনমতো নিজস্ব চলার গতি পরিবর্তন করতে পারে। ইনভার্টার এসিতে এমন একটি সেন্সর থাকে, যা ঘরের তাপমাত্রার ওপর নির্ভর করে কমপ্রেসর পুরোপুরি বন্ধ না করে, মোটরটির চলার গতি কমিয়ে দেয়। এর কারণেই বিদ্যুৎ খরচ কমে আসে, যা পরিবেশবান্ধব। কিন্তু অন্যদিকে সাধারণ এসির কমপ্রেসর বারবার চালু-বন্ধ হয়, তাই অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়।

গত সপ্তাহে এসি কিনেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার জাকিয়া সুলতানা। তিনি বলেন, ‘বাজারে বেশ কয়েকটি ব্র্যান্ডের এসি দেখেছি। বাসার কাছাকাছি দোকান থেকে দেড় টনের এসি কিনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু দেড় টন না পেয়ে দুই টনের একটি এসি কিনেছি। আর তা কিস্তি সুবিধায়। বাজারে স্যামসাং, ওয়ার্লপুল, শার্প, সিঙ্গার, প্যানাসনিক, ওয়ালটন, এলজি, জেনারেল, ট্র্যান্সটেক ইত্যাদি ব্র্যান্ডের মধ্যে বাছাই করে পছন্দ অনুযায়ী এসি কিনেছি। বিদ্যুৎ খরচ কমানোর আশায় ইনভার্টার এসি কিনেছি।’

খিলগাঁও এলাকার রফিকুল ইসলাম সম্প্রতি একটি ইনভার্টার ও একটি নন–ইনভার্টার এসি কিনেছেন। তিনি বলেন, ‘শুনেছি ইনভার্টারে বিল কম আসে। তাই দাম বেশি হলেও ইনভার্টার এসি কিনেছি। কিন্তু নন–ইনভার্টারে টেকসই ও ঠান্ডা হয় বেশি। তাই দুই রকমই কিনেছি। একটি দেড় টন ও একটি দুই টনের এসি।

স্যামসাং বাংলাদেশের পণ্য ব্যবস্থাপক মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সব সময় চেষ্টা করি আমাদের পণ্যে নতুনত্ব নিয়ে আসার, যেন ক্রেতারা ভিন্নমাত্রার এবং সর্বোৎকৃষ্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন। প্রতিবছর বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে গরমের সময় প্রচণ্ড গরম সহ্য করতে হয় আমাদের। এই গরম থেকে রেহাই পেতেই এসি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছে সবাই। আমরা চেষ্টা করি, সর্বোচ্চ মান বজায় রেখে অত্যাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ ইনভার্টার ও নন-ইনভার্টার এসি ক্রেতাদের হাতে তুলে দিতে। স্যামসাংয়ের রয়েছে ডিজিটাল ইনভার্টারের ৮ পোল প্রযুক্তি, যার ফলে তা ঘর দ্রুত ঠান্ডা করার পাশাপাশি কম বিদ্যুৎ খরচ করে। এসি কেনার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় তা হচ্ছে বিক্রয়–পরবর্তী সেবা এবং ফ্রি ইন্সটলেশন সুবিধা, যেগুলো পুরোপুরিভাবে নিশ্চিত করে স্যামসাং। স্যামসাং এসি কেনার ক্ষেত্রে ক্রেতারা আকর্ষণীয় সব অফার গ্রহণ করার পাশাপাশি সুবিধাজনক পেমেন্ট অপশন ব্যবহারের সুযোগ পেয়ে থাকেন।’

স্যামসাং বাংলাদেশ সূত্রে জানা যায়, ১ থেকে ২ টন পর্যন্ত স্যামসাং ইনভার্টার এসি কেনা যাবে ৬৩ হাজার ৪০০ থেকে ৯৯ হাজার ৯০০ টাকায়। একই ধারার ৫৩ হাজার ৯০০ থেকে ৮১ হাজার ৯০০ টাকায় কেনা যাবে স্যামসাংয়ের নন-ইনভার্টার এসি।

যেকোনো ব্র্যান্ডর এসির বিনিময় সুবিধা দিচ্ছে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ। এ অফারে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এই সুবিধায় নিয়মিত ক্যাশব্যাক সুবিধা প্রযোজ্য নয়।

স্যামসাং ছাড়াও দেশে ইনভার্টার এসি রয়েছে ওয়ালটনের। বাজারে রয়েছে ১ টন, দেড় টন ও ২ টনের মোট ১৭ মডেলের ওয়ালটন এসি। দেড় ও ২ টনের ভেনচুরি ও রিভারাইন সিরিজে যুক্ত হয়েছে এনার্জি সেভিং ইনভার্টার, আয়োনাইজার ও আইওটি স্মার্ট প্রযুক্তির নতুন মডেলের এসি।

দেশের বাজার রয়েছে ওয়ার্লপুলের ইনভার্টার এসি। এতে আছে অত্যাধুনিক আমেরিকান প্রযুক্তির সিক্সথ সেন্স টেকনোলজি, যা আপনাকে দেবে সহনীয় তাপমাত্রা। এর ফুল এইচডি ফিল্টার নিশ্চিত করে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত বিশুদ্ধ বাতাস। বাজারে ট্রান্সটেকেরও রয়েছে এই দুই ধরনের এসি। এ ছাড়া বাজারে থাকা অন্যান্য ব্র্যান্ডের এসিগুলো বাজারে পাবেন।

বেষ্ট ওয়ালটন ফ্রিজের মডেল ২০২০ ।

কোন মন্তব্য নেই



বেষ্ট ওয়ালটন ফ্রিজের মডেল ২০২০ ।

কম খরছে দেশীয় পণ্য কিনে হউন ধন্য । তবে যদি দেশী পণ্যে মান বিচার করেন তাহলে ওয়ালটনের কথা আগে আসবে।

বাজারে ৫৫ টিরও বেশি নতুন মডেলের ফ্রীজ নিয়ে এসেছে ওয়ালটন। যার মধ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি ফ্রষ্ট প্রায় ৪০টি মডেল এবং নন ফ্রষ্ট ৮ টি।
বাজারে নতুন ৬ টি মডেল নিয়ে এসেছে ডিপ ফ্রিজ।
ফ্রষ্ট ফ্রিজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য আলোচনা ?

চোখ ধাধানো নতুন ডিজাইন ও কালারের ১৬ টিরও বেশি টেম্পারেড গ্রাস ডোর রেফ্রিজারেট। বর্তমান বাজারে দেখা যাচ্ছে গ্লাস ডোর ফ্রস্ট ফ্রিজ বাজারে খুব ভাল চলছে। ফ্রস্ট ফ্রিজের মূল্য ২৪ হাজার ৫০০টাকা থেকে ৩৬ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ছোট ফ্যামলি কিংবা ব্যাচেলার পরিবার যাদের বড় ফ্রিজ প্রয়োজন নেই।তাদের জন্য উপযোগী ৫০ লিটার ও ১০৭ লিটার ধারনক্ষমতা দুটি নতুন মডেলের ফ্রষ্ট ফ্রিজ বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। যার ক্রয়মূল্য গ্রাহকের ক্রয় করার সামর্থ্য রাখে। যথা ১০হাজার ৯শত থেকে ১৪ হাজার ২শত টাকা। সবচেয়ে খুশির খবর হল বি আর টি সি হতে অনুমোদিত ২৫৪ লিটারের ফ্রষ্ট ব্যাপক বিদ্যু্ত্ৰ সাশ্রয়ী।

ওয়ালটনের সকল ধরনের নন-ফ্রষ্ট ফ্রিজের মধ্যে ৮ টি নন-ফষ্ট ফ্রিঝ উল্লখ যোগ্য। এর মধ্যে আছে তিন দরজা বিশিষ্ট বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট সর্বাধুনিক নন-ফষ্ট ৪৫৫ লিটার ও ৪৫২ লিটারের। আরও আছে সাইড বাই সাইড দুই দরজা বিশিষ্ট ৫০১ লিটারের ফ্রিজ।
ফাইব স্টার সনদ প্রাপ্ত নন-ফ্রস্ট রেফিজারেট ৩২৮ লিটারের।

এর পাশাপাশি ওয়ালটনের ১৪ টি ডিপ ফ্রিজ রয়েছে সম্পূর্ন আধুনিক প্রযুক্তির। যার দাম পড়বে ১৯ হাজার ৫শত থেকে ৩১ হাজার ৩ শত টাকা।
বাজারে নতুন এসেছে ৬ ডিপ ফ্রিজ সব মিলিয়ে ২৯ টি ফ্রিজ আপকামিং তালিকায় দেখা যায়।

প্রকৌশলি ফ্রিজ উন্নয়ন গবেশনা বিভাগের প্রধান জানান ৯-লেয়্যার ভিসিএম ডোর ব্যবহার করেন ওয়ালটনের দরজায়। যার ফলে সহজে দাগ কিংবা মরিচা পড়বে না।

নিজস্ব কারখানায় তৈরি হচ্ছে ওয়ালটন ফ্রিজ। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্ব স্বীকৃত পরিবেশবান্ধব এইচএফসি গ্যাসমুক্ত আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট। যার ফলে পরিবেশের উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করবে না।

ওয়ালটনের পণ্য কেবল স্বদেশে মানুষের চাহিদা পূরন করছে না। ওয়ালটন পন্য মান ভাল হওয়া বিশ্বের ২০ টির অধিক দেশে রপ্তানি করে।

আইএসও সনদ প্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের দ্রুত সেবা পৌঁছে দিতে সক্ষম ওয়ালটন। ওয়ালটন গুনে মানে সবার থেকে এগিয়ে। কারন বছরে মোট যতগুলো ফ্রিজ বিক্রি হয় তার মধ্যে ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ ফ্রিজ ওয়ালটনের বিক্রি হয়। ওয়ালটন কোম্পানি বছরে প্রায় ১৫ বিক্রির টার্গেট রাখে। যা অন্য সকল কোম্পানির ক্ষেত্তে সম্ভব নয়। অতএব উপরোক্ত আলোকে আমরা কি ভলতে পারি না। ওয়ালটন গুনে মানের দেশীয় পন্য।


অতএব আমি ব্যাক্তি গত ভাবে মনে করি ওয়ালটন সবার সেরা। ওয়ালটন সবোর্ত্তম সার্ভিস দিতে সক্ষম। তাই ওয়ালটনের পন্য কিনি এবং সুষ্ট সেবা নেই
ধন্যবাদ

স্মার্ট টিভি কেনার আগে আপনি স্মার্ট হওন!!!

কোন মন্তব্য নেই



স্মার্ট টিভি কেনার আগে আপনি স্মার্ট হওন!!!

আপনি নতুন বিয়ে করেছেন বা বিয়ের প্রস্তুতি নিতেছেন। কিন্তু আপনার ভাবনার বিষয় হলো, বিয়ের পরে তো বৌ স্মার্টফোন চেয়ে বসবে। আর স্মার্টফোন দেওয়া মানে, বৌ এর ফোন এ বখাটে যুবকের আস্তানা তৈরি করে দেওয়া। তাই এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে বৌ কে স্মার্টফোন দেওয়ার পরিবর্তে, ঘরে একটি স্মার্ট টিভি নিয়ে আস্তে পারেন।

কিন্তু স্মার্ট টিভি কিনব ভাবলেই তো হবে না। বাজারে তো অনেক ভালো ভালো ব্র্যান্ডের টিভি পাওয়া যায়। যেমন, LG, Samsung, Sony হলো টপ থ্রি ব্র্যান্ড। এছাড়াও আছে- প্যানাসনিক, মাইক্রোম্যাক্স, ইনটেক্স, ভিইউ ইত্যাদি।
তবে স্মার্ট টিভি কেনার আগে অবশ্যই দেখা নেওয়া উচিতঃ-১। কে কি রকম কোয়ালিটি দিচ্ছে?
২। কার প্রযুক্তি কতটা আপডেট?
৩। কার ডিভাইস কতটা স্মার্ট?
৪। তারা যা বলতেছে তা কি আসলেই টিভিতে আছে কি না?
ইত্যাদি ইত্যাদি…………


স্মার্ট টিভি কেনার আগে আপনার ঘরের মাপটা নিন। সেই অনুযায়ী টিভি কিনুন। জেনে রাখুন ৩২ ইঞ্চি টিভি দেখতে অন্তত ৪ ফুট দূরত্ব লাগে। ৪০ থেকে ৪৮ ইঞ্চির টিভি কিনলে ৭ ফুটের দূরত্ব বজায় রাখুন। আর যদি, এর থেকেও বড় সাইজের টিভি কিনতে চান, যেমন ৫৫ থেকে ৬৫ ইঞ্চি, তাহলে টিভি দেখতে কম করেও ৯ ফিটের দূরত্ব বজায় রাখুন। ৩২ ইঞ্চির নিচে কোনও LED টিভি কিনবেন না। বড় আকারের LED টিভি না কিনলে ডিজিটাল প্রযুক্তির মজাটাই মাটি।

এছাড়াও বাজারে এখন সস্তা প্রযুক্তি নির্ভর স্মার্ট টিভির ছড়াছড়ি। তাই স্মার্ট টিভি কেনার আগে যে বিষয়গুলি খেয়াল করবেন তা নিচের থেকে একনজরে দেখে নেওয়া যাকঃ

Full HD Display :


স্মার্ট টিভি যদি কিনতেই হয় তাহলে   Full HD  ( Full High Definition ) টিভি কিনুন। অনেকেই 1280×720 pixels  (720p) বা 1366 x 768 pixels (720p) কিনে নিয়ে আসেন। মাথায় রাখুন এগুলি কখনই  ফুল এইচডি  টিভি নয়। ফুল  এইচডি টিভি  চাইলে সবসময় 1920×1080 pixels (1080i/1080p) কিনুন। আর ঘরের রুমগুলো যদি স্ট্যান্ডার্ড মানের হয় তাহলে “1080 pixel” সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।
IPS Panel:


IPS টেকনোলজি হল বর্তমানে Most Advance টেকনোলজি। যার মাধ্যমে আপনি উপভোগ করতে পারেন টিভির অর্জিনাল কালার। তাছাড়া IPS Panel গুলো খুব স্ট্রং হওয়ার কারনে টিভির প্যানেলে জোরে নক করলেও কোনো রকম ডিস্ট্রশন দেখা যাবে না। তাই কিনার আগে বিক্রেতার হাতে টিভির প্যানেলে নক করিয়ে বুঝে নিতে পারেন টিভিতে IPS Panel দেওয়া আছে কি না?
Operating System:


IPS টেকনোলজি হল বর্তমানে Most Advance টেকনোলজি। যার মাধ্যমে আপনি উপভোগ করতে পারেন টিভির অর্জিনাল কালার। তাছাড়া IPS Panel গুলো খুব স্ট্রং হওয়ার কারনে টিভির প্যানেলে জোরে নক করলেও কোনো রকম ডিস্ট্রশন দেখা যাবে না। তাই কিনার আগে বিক্রেতার হাতে টিভির প্যানেলে নক করিয়ে বুঝে নিতে পারেন টিভিতে IPS Panel দেওয়া আছে কি না?

Remote Control:


টিভির সাথের রিমোটটা যদি স্মার্ট এবং ইউজার ফ্রেন্ডলী না হয় তাহলে কি আর মজা থাকে? রিমোট এর ক্ষেত্রে আমার কাছে এলজি এর Magic Remote টাই বেষ্ট মনে হয়। কারন, মাউজের মত কার্টসর থাকাতে ইজি মোভিং করতে পারবেন। ক্লিক ক্লিক করে মোভ করতে হবে না। তাছাড়া Voice সার্চও করতে পারবেন। হাতে টাইপ করতে হবে না। তবে Voice সার্চ অপশনটা সনি তেও আছে।

Video Calling:


টিভি কিনার আগে টিভিতে Video Calling এর মাধ্যমে কথা বলা যায় কিনা তা অবশ্যই প্রাকটিক্যাল ভাবে দেখে নিবেন। কারন, অনেক সময় Video Calling এর অপশনটা থাকলেও তা ব্যবহার করা যায় না।
Mobile Connection:


মোবাইল এর মাধ্যমে অবশ্য সব টিভিই কানেকশন করা যায় এবং Smart Share করা যায়। তবে LG টিভিতে “LG TV Plus” মোবাইল অ্যাপ দিয়ে রিমোট এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

Built-In Memory:


টিভিতে মেমোরি কেমন আছে তা দেখে নেওয়া ভালো। অবশ্য সব টিভিতেই মোটামুটি ভালো মানের মেমোরি থাকে। তবে সনি স্মার্ট টিভিতে ১৬ জিবির মত বিশাল জায়গা থাকে, ফলে একে অনেকটা বড় কম্পিউটার বা ট্যাব এর মত করেও ব্যবহার করা যায়।

Recording System:


টিভি কিনার আগে দেখে নেওয়া ভালো টিভিতে কি Recording System আছে কি না? Recording System থাকলে আপনি কোনো প্রোগ্রাম মিস করলেও পরে দেখে নিতে পারবেন।


Sound System:


টিভি কিনার আগে দেখে নিবেন এর Sound System কেমন। ভালো মানের টিভিতে 20W Powerful Sound System থাকে। আর সাথে যদি Virtual Surround Sound System থাকলে তো আরো বেশি বেশি ভালো। কারণ, Virtual Surround Sound System এর মাধ্যমে সাউন্ড সরাসরি কানে না এসে চারপাশ থেকে আসবে। যার ফলে আপনি কোনো অতিরিক্ত Sound System ছাড়াই ভালো মানের Sound উপভোগ করতে পারবেন।

Wide Viewing Angle:


বাজার বেশির ভাগ টিভিই সাইড থেকে দেখলে কালার ঝাপসা হয়ে যায়। Wide Viewing Angle মাধ্যমে যে কোনো অ্যাঙ্গেল থেকে টিভির অর্জিনাল কালার দেখতে পাবেন। যেমন, Samsung টিভিতে আপনি ১৬৬ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে দেখলেও কালার ঝাপসা হবে না। আর LG তে ১৭৮ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলেও অর্জিনাল কালার দেখতে পাবেন।

উপরের বিষয়গুলো অনুসরণ করলে আপনি একটি ভালো মানের স্মার্ট টিভি বেচে নিতে পারবেন এবং লাইফকে এঞ্জয় করতে পারবেন। আর স্মার্ট ফোনের পরিবর্তে স্মার্ট টিভি কিনে বৌ নিয়েও দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে পারবেন।

টিভি কেনার পূর্বে অবশ্যই যে বিষয়গুলো জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

কোন মন্তব্য নেই

সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৯




টিভি কেনার পূর্বে অবশ্যই যে বিষয়গুলো জেনে নেওয়া প্রয়োজন।










টিভি কিনার কথা ভাবছেন?


আপনার ড্রয়িংরুমের জন্য কি টিভি কিনার কথা ভাবছেন? কিন্তু আপনি কি জানেন টিভি কেনার পূর্বে অবশ্যই যে বিষয়গুলো জেনে নেওয়া প্রয়োজন? মূল্য ছাড়াও আরও অনেক বিষয় আছে যা আমাদের জানা উচিত। যেমনঃ এখন বাজারে অনেক ধরনের টিভি পাওয়া যায় LED, LCD, HD, Smart TV ইত্যাদি।


আছে নানা ব্রান্ড, সাইজের টিভিও। বাড়ির সবাই মিলে আরামে বসে যেন টিভিতে বিশ্বকাপ উপভোগ করা যায় তার জন্য একটি মান সম্মত টেলিভিশনের দরকার। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক টিভি কিনার আগে খুঁটিনাটি যে বিষয়গুলো ভেবে নেওয়া উচিত।


গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত


টিভি যেখান থেকেই কিনুন না কেন অনলাইন শপ বা শোরুম সবার আগে নিজে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিন আপনি কোন ধরনের টিভি চাচ্ছেন। যেমনঃ পছন্দের কোনও ব্রান্ড থাকতে পারে। নির্ধারিত সাইজ আর বাজেট থাকতে পারে।


সব কিছুর মাঝেই নিশ্চয়ই বেস্ট টিভিটি আপানের ঘরের কন কিনবেন! যাইহোক, টিভি কেনার পূর্বে অবশ্যই যে বিষয়গুলো জেনে নেওয়া প্রয়োজন এই সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে আলোকপাত করা হলঃ


LCD নাকি LED?


বাজারে আছে LCD, LED ও Plasma এই তিন ধরনের টিভি। আবার Super LED, LED Plus টিভিও বিক্রি হয়ে থাকে। LED এর পিকচার কোয়ালিটি ভালো এবং ঝকঝকে দেখা যায় সব কিছু। সেই তুলনায় LCD এর পিকচার কোয়ালিটি তেমন ভালো নয়। দেখে তেমন সাচ্ছন্দ পাওয়া যায় না। Plasma টিভি LCD টিভির তুলনায় পিকচার কোয়ালিটি ভালো। কিন্তু প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে যা LCD টিভিতে অনেকটা কম।


সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হচ্ছে LED কিন্তু LCD, Plasma থেকে দামি। আর Plasma টিভি মেরামত করা কষ্টসাধ্য। বর্তমানে LED, LCD টিভি আলাদা করা বেশ কঠিন কারণ সত্যিকারে LED টিভির দাম অনেক বেশি। প্রায় দুলাখ বা তারচেও বেশি। যাইহোক, বিদ্যুৎ সাশ্রয় এবং পিকচার কোয়ালিটির কথা চিন্তা করলে LED টিভিই সবদিক থেকে ভালো।


Smart টিভি নাকি Normal টিভি


এখন ফ্লাট মনিটরের টিভি ছাড়াও সবাই স্মার্ট টিভির দিকে ঝুঁকছে। কারণ এতে ইন্টারনেট সহ বিভিন্ন সফটওয়ার ব্যাবহারের সুযোগ রয়েছে। এটি শুধু একটি টিভিই নয়, কম্পিউটারও বটে। তাই আপনার বাজেট একটু বেশি হলে স্মার্ট টিভি কিনে দেখতে পারেন। তবে স্মার্ট টিভি কিনার আগে কিছু বিষয় জেনে নেওয়া প্রয়োজন।


যেমনঃ Wi-Fi রেডি না বিল্ট ইন নিশ্চিত হয়ে নিন। যদি Wi-Fi রেডি হলে ইন্টারনেটের জন্য ডংগল প্রয়োজন পড়তে পারে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে USB পোর্ট। কমপক্ষে দুই পিন বিশিষ্ট পিন দেখে কেনা উচিত। অনেক টিভিতেই পেনড্রাইভ ব্যবহারের সুবিধা থাকলেও আলাদা ডিভাইস লাগে হার্ডড্রাইভ চালাতে। তাই সব কিছু দেখে শুনে কিনুন।


ফুল এইচডি নাকি এইচডি


হাই ডেফিনেশন বা এইচডি তে মুভি একদম ক্লিয়ার দেখা যায়। টিভি ৪৬ ইঞ্চির বেশি হলে ফুল এইচডি কিনা উচিত। কিন্তু অনেক সময় টিভির সাইজ আর দূরত্ব কম হলে Full HD ধরা কঠিন।


ওয়ারেন্টি


1. Sony Smart TV
2. LG Smart TV
3. Samsung Smart TV
4. Pentanik Smart TV
5. Walton 


এর প্রতিটি টিভির সাথেই ওয়ারেন্টি থাকে ব্রান্ড ভেদে ২/৩/৪/৫। সাইজ আর মূল্য যত বেশি হবে ওয়ারেন্টিও বেশি হবে। ওয়ারেন্টি ম্যানুয়ালটি টিভি কেনার পর যত্ন করে রাখুন। নির্ধারিত সময়সীমার মাঝে টিভিতে কোনও সমস্যা দেখা দিলে বিনামূল্যে সার্ভিসিং করিয়ে নেওয়া যাবে।


শেষ কথা


এগুলো ছাড়াও আরও কিছু বিষয় টিভি কেনার পূর্বে অবশ্যই যে বিষয়গুলো জেনে নেওয়া প্রয়োজন যেমনঃ টিভির সাউন্ড কোয়ালিটি, ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল ঠিক আছে কিনা ভালো ভাবে জেনে নেওয়া উচিত। তারপর পছন্দসই একটি টেলিভিশন কিনে আনুন আর উপভোগ করুন মুভি, খেলা, নাটক যা ইচ্ছে তাই। আশা করা যাচ্ছে, যে পয়েন্টগুলো আলোচনা করা হয়েছে এখানে নতুন টিভি ক্রেতাদের জন্য তা উপকারী হবে।

Don't Miss
© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
made with by SaHaLoM Pro